HE IS AN AUTHOR OF SCIENCE RELATED BENGALI BOOKS. Attached with SCIENCE AND RATIONALISTS' ASSOCIATION OF INDIA. HIS TWO MOST RECENT BOOKS ARE "GLOBAL WARMING" AND "PARAMANU BIDYUT". BOTH ARE PUBLISHED FROM A LEADING PUBLISHING HOUSE- DEY'S PUBLISHING, KOLKATA. BIPLAB GOT THE 'RAIONALIST AWARD 2010'.
Wednesday, July 14, 2010
Tuesday, July 13, 2010
Bankura Rationalist Against Child Marriage
TALDANGRA is a village about 27KM away from BANKURA TOWN towards south.HOUSIABAD is a rural village nearer to TALDANGRA.PUTUL TUDU,12yrs old child of HOUSIABAD was forced to marry by her family.But a few of the villager was against this marriage.They inform to the BANKURA BRANCH OF SRAI(Science and rationalist's association in India).Finally BANKURA branch able to stop the child marriage and send PUTUL TUDU to "TALDANGRA GIRLS SCHOOL".
জানগুরু গ্রেপ্তার
গত ১৪ এপ্রিল রাতে রাইপুর ব্লকের সোনাগাড়া গ্রামপঞ্চায়েতের লোহামেড়্যা গ্রামের ষাটোর্ধ মহিলা কিরণবালা সর্দারকে ডাইনি অপবাদে মুখে অ্যাসিড দিল প্রতিবেশী জানগুরু মানিক যুগী।মানিক যুগী সেদিন এসে বলেছিল সে জলপড়া দিয়ে কিরণবালার ডাইনি ছাড়িয়ে দেবে। জলপড়াতে মানসিক রোগগ্রস্ত ছেলে সুস্থ হয়ে যাবে এমনকি নিঃসন্তান বৌমার বাচ্চাও হবে বলে দাবি করেছিল মানিক। অমাবস্যার গভীর রাতে মাত্র একজন সঙ্গীকে নিয়ে গোপনে এসেছিল মানিক। দীর্ঘ বছর ধরে অত্যাচারিত পরিবার ভেবেছিল হয়তো বা মানিকই ঠিক। কিন্তু এসব প্রতারকদের মনের আসল খবর কে বা রাখে। জলপড়ার নাম করে সে বৃ্দ্ধা কিরনবালার মুখে ঢেলে দেয় তীব্র অ্যাসিড। অ্যাসিডে মুখ, গলা, বুক, পিঠ, হাত ভয়ঙ্কর ভাবে পুড়ে যায়। আশঙ্কাজনক ভাবে বৃদ্ধাকে রাইপুর গ্রামীন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
খবর পাওয়া মাত্রই যুক্তিবাদী সমিতির পক্ষ থেকে আমরা সেখানে যাই। হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক, পুলিশ, বিডিও এবং এলাকার লোকেদের সাথে কথা বলি। ডাইনি সংক্রান্ত সমস্যার মোকাবিলায় ওই এলাকায় কুসংস্কার দূরীকরনের লক্ষ্যে যুক্তিবাদী সমিতির পক্ষ থেকে একটি কর্মসূচী নেওয়া হয়।আমরা আমাদের কুসংস্কার বিরোধী স্ট্রীট কর্ণার শুরু করি।২৮ এপ্রিল রাইপুরের বিডিওকে একটি চিঠি দিলাম যাতে আমাদের দাবি ছিল - ঘটনায় দোষী জানগুরু মানিক যুগীর বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া হোক এবং কেসটিকে সাধারন মারধোরের ঘটনা বলে অযথা লঘু করে না দেখে যা সত্য সেই ডাইনি সংক্রান্ত কেস দিয়ে তদন্ত হোক। এর সাথে আমাদের একটি অন্যতম দাবি ছিল যে, কিরনবালার চিকিৎসার সমস্ত দায়িত্ব প্রশাসনকেই নিতে হবে। এই চিঠির কপি দেওয়া হয় এস ডি ও, জেলাশাসক এবং পুলিশ সুপারকে।অবশেষে দীর্ঘ টালবাহানার পর গ্রেপ্তার হয় জানগুরু মানিক যুগী। এই জেলার ইতিহাসে জানগুরু গ্রেপ্তার একদম বিরল ঘটনা।
Subscribe to:
Posts (Atom)