Friday, December 20, 2013

যুক্তিবাদী সমিতি এবং হিউম্যানিস্টস অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সম্মেলন

শুরু হল যুক্তিবাদী সমিতি এবং হিউম্যানিস্টস অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সম্মেলন ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সমিতি এবং হিউম্যানিস্টস অ্যাসোসিয়েশন –এর কেন্দ্রীয় কমিটির বার্ষিক সম্মেলন। পুরুলিয়ার আদ্রা শহরের রেলওয়ে নর্থ ইন্সটিটিউট হলে আজ  সকালে দুই সংগঠনের পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে সম্মেলনের সূচনা করেন সংস্থার সভাপতি প্রবীর ঘোষ এবং সাংসদ বাসুদেব আচারিয়া। স্বাগত ভাষণ দেন প্রবীর ঘোষ। যুক্তিবাদী সমিতির এটা ২৮ তম এবং হিউম্যানিস্টস অ্যাসোসিয়েশনে ২০ তম সম্মেলন। বাঁকুড়া, বর্ধমান, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, উঃ দিনাজপুর, দঃ ২৪ পরগণা, হুগলী, দার্জিলিং, কোলকাতা সহ বেশ কয়েকটি জেলা এবং ত্রিপুরা, ঝাড়খন্ড সহ বেশ কয়েকটি রাজ্য থেকে ৮৬ জন প্রতিনিধি এই সম্মেলনে অংশ গ্রহণ করেছেন।
বাসুদেব বাবু তাঁর শুভেচ্ছা বার্তায় বলেন, বিজ্ঞানকে ঘরে বন্দি না রেখে মানুষের কাছে পৌছে দিতে হবে। গবেষণাগারেও বিজ্ঞান বন্দি অবস্থায় থাকলে কোনও লাভই হবেনা, যদিনা মানুষের মধ্যে পৌছে দেওয়া যায়। যুক্তিবাদী সমিতি এই কাজগুলি দীর্ঘদিন ধরে করছে, তাই ধন্যবাদ।
বাসুদেব বাবু আরও  বলেন, আজ  যেখানে সম্মেলন হচ্ছে সেই আদ্রার একটা ঐতিহ্য – সংস্কৃতি ছিল। বেশ কয়েকবছর হল সেসব স্তিমিত হয়ে গেছে। আমরা আবার নতুন ভাবে সেই সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনবো। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে আদ্রাকে সম্মেলনের স্থান হিসাবে বেছে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ যুক্তিবাদী সমিতি এবং যুক্তিবাদী আন্দোলন তথা যুক্তিবাদী সমিতির প্রাণপুরুষ প্রবীর ঘোষকে।
স্বাগত ভাষণ এবং সভাপতির ভাষণে প্রবীর ঘোষ বলেন, ১৯৮৫ সালে চলার পথ শুরু করেছে যুক্তিবাদী সমিতি। আগে কলকাতায় সম্মেলন হত, এখন বিভিন্ন জেলায় ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। আমরা বিজ্ঞান আন্দোলন বলতে শুধু বিজ্ঞানের সুযোগ সুবিধা সকলের মধ্যে পৌছে দেওয়াকেই একমাত্র কাজ হিসাবে মনে করি না। আমরা মনে করি প্রতিটি মানুষকে বিজ্ঞানমনস্ক এবং যুক্তিবাদী করে গড়ে তুলতে। সেই কাজ আমরা দীর্ঘ বছর ধরে করে চলেছি।  এখন আমাদের কাজকর্ম শুধু মাত্র তথাকথিত অলৌকিক কর্মকান্ডের ভান্ডা ফোঁড়ের মধ্যেই সীমাবন্ধ নেই। এখন কাজের ক্ষেত্র আরও  বেড়েছে। যুক্তিবাদী সমিতির নতুন সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব দাস  খুব ভাল কাজ করছে। এখন বিপ্লবের নেতৃত্বে মধু, সত্যজিত, দ্বিজপদ, অনিকেত, প্রশান্ত সহ বেশ কিছু নেতা-কর্মী খুব ভালো কাজ করছে। যা আমার যৌবন অবস্থার কাজের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।
যুক্তিবাদী সমিতির সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব দাস তাঁর সম্পাদকীয় প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, সংগঠনের নানা শাখা মিলে এবছর দেড়শোর ওপর কুসংস্কার বিরোধী  ‘অলৌকিক নয়, লৌকিক’ অনুষ্ঠান হয়েছে। বিদ্যাসাগর জয়ন্তী, সুনীল স্মরন, যুক্তিবাদী-মানবতাবাদী দিবস পালনের মত অন্যান্য অনুষ্ঠান হয়েছে পঞ্চাশটির মত। ভুতে ধরা, ডাইনির অপবাদ দিয়ে অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, বাল্যবিবাহ, ওঝা-অবতার-জ্যোতিষী- বুজরুক পাকড়াও হয়েছে চল্লিশটির মত। শিশু মেলা, বইমেলা সহ নানা মেলা-উৎসবে বিভিন্ন শাখা স্টল করেছে।
২ এবং ৩ মার্চ দু’দিন  ধরে চলবে এই সম্মেলন। আজ প্রথম দিন  সম্পাদকীয় প্রতিবেদন পাঠ, শাখা এবং সদস্যদের পরিচয়, শাখার কাজের বিবিরণ পেশ, সমস্যা, সম্ভাব্য সমাধান সূত্র, তথ্যচিত্র প্রদর্শন এবং ‘নারী নির্যাতন এবং মানবতাবাদী আন্দোলন’ শিরোনামে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় দিন থাকছে, আগামী কর্মসূচী তৈরি করা, কমিটি মিটিং, উল্লেখযোগ্য কাজের জন্য সদস্যদের সম্মান প্রদান,  ‘বাংলাদেশে যুক্তিবাদী আন্দোলনের বর্তমান পরিস্থিতি’ শিরোনামে আলোচনা, সাংবাদিক সম্মেলন এবং সবশেষে থাকছে  সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সলিল চৌধুরী – ও আলোর পথযাত্রী  …………









HOMOSEXUALITY MAY HARM YOU.


 It is very important to understand that human physiology is not designed to accommodate this activity. I would not just call it unnatural but unhygienic and unhealthy too. Vagina is much different from the rectum with regard to suitability of intercourse. Vagina has lubricants and muscle network along with special kind of epithelial covering which allows friction without causing any damage. On the other hand, rectum and anus are just meant for the exit of stools. Repeated trauma, stretching and friction may cause anal sphincter to become loose leading to chronic leakage of fecal matter.
Anal intercourse can cause severe bleeding from anus. Moreover, unprotected anal intercourse leads to mixing of ejaculate and blood of the partners and highly increases the risk of transmission of HIV and other sexually transmitted diseases like syphilis and gonorrhea. for further information read- http://www.srai.org/how-healthy-is-it-to-enter-from-the-rear-gate/

HOMOSEXUALITY AND COMMUNIST COUNTRY


At the first phase of socialist govt in Soviet Russia homosexuality was not a subject matter because the communist leaders were not so much worried about this matter. But when Stalin came into power he banned homosexuality. During the Stalin era (1933-1953), Article 121 was added to the criminal code, for the entire Soviet Union, that expressly prohibited homosexuality, with up to five years of hard labor in prison.
Those who are so much vocal in favour of gay rights and claims themselves as communists, please go through Mao Zedong during the time of Cultural Revolution. For further studies they should read thoroughly the related laws in Soviet Russia during the Stalin era.
Most of the communist country does not allow it in their constitution.

Monday, September 30, 2013



To
Sri Subrata mukherjee
Hon. Minister, West Bengal




We are challenging you. Either you take our challenge or stop this nonsence.



Monday, September 9, 2013




THE WRITERS' BUILDING OF KOLKATA IS A HAUNTED HOUSE!! CAN’T BELIEVE IT?  READ 9TH SEPTEMBER NEWSPAPER ''EKDIN'' & FEEL THAT I'M NOT JOKING OR MAKING YOU FOOL. THE NEWSPAPER SAID, "THERE ARE VARIETIES TYPES OF GOBLINS (!)-BRITISH, BENGALI--WHAT NOT!! OUR HONOURABLE PANCHAIT MINISTER SUBRATA MUKHERJEE HIMSELF HAS SEEN THEM!! LO!! THEY HAVE BEEN NAMED AS ''NOTORIOUS GHOST'' AS THEY DISTURB THE NIGHT GUARDS IN VARIOUS WAYS!! MR.MUKHERJEE HAS ALSO CHALLANGED RATIONALISTS TO SPEND AT LEAST A NIGHT THERE........"  WE THE MEMBERS OF ‘SCIENCE AND RATIONALISTS ASSOCIATION OF INDIA’ WOULD LIKE TO ACCEPT THE CHALLENGE. IF HE AGREES WE MUST SHOW HIM THAT GHOST IS ONLY THERE IN THE CHILDREN'S STORY BOOKS. IF A MINISTER SAYS THIS TYPE OF COCK & BULL STORY, WHAT WILL THE COMMON PEOPLE COMMENT?? IS THIS THE RESULT OF VASR & ENTIRE CHANGE? LISTEN HONORABLE MINISTER WE TAKE YOUR CHALLENGE, ARE YOU AGREE???
 

Tuesday, August 20, 2013

Narendra Dabholkar, leading anti-superstition campaigner of India shot dead

Narendra Dabholkar, leading anti-superstition campaigner of India, social worker and journalist, was gunned down in Pune by unidentified motorcycle-riding assailants on 20thaugust, 2013.
The attack took place around 7.30 a.m.IST near Omkareshwar Temple, when Dabholkar, in his 60s, was on his morning walk. The two gunmen fired indiscriminately at Dabholkar and sped away, leaving him in a pool of blood. The assailants fired four rounds at him from a point blank range and fled on a motorcycle parked nearby.Two bullets hit Dabholkar in his head and chest.
Narendra Dabholkar born on November 1945 was an Indian rationalist and author from Maharashtra. He was the founder-president of Maharashtra Andhashraddha Nirmoolan Samiti (MANS), an organization set up to eradicate superstition.  He was a doctor, having obtained an MBBS degree from the Miraj Medical College, Miraj. After working as a general practitioner for over a decade, Dabholkar became a social worker in the 1980s.
Gradually, Dabholkar started focusing on eradication of superstition, and joined the Akhil Bharatiya Andhashraddha Nirmoolan Samiti (ABANS). In 1989, he founded the Maharashtra Andhashraddha Nirmoolan Samiti ("Committee for Eradication of Superstition in Maharashtra"), and campaigned against superstitions, confronting dubious tantriks and holy men. Over the years, Dabholkar had also challenged some of India's "godmen", self-styled Hindu ascetics who have huge followings, over their claims to have performed miracles.
He also campaigned against animal sacrifices during some religious rituals.He was the founding member of Parivartan, a rehabilitation centre located in Satara. Dabholkar was the editor of a renowned Marathi weekly Sadhana.
In the 2010s, Dabholkar made attempts to get an anti-superstition law enacted in the state of Maharashtra. Under his supervision, the MANS drafted the Anti-Jaadu Tona Bill (Anti-Black magic Bill). It was opposed by certain Hindu extremist organizations. It was also opposed by the political parties like Bharatiya Janata Party and Shiv Sena on the grounds that it would adversely affect Hindu culture, customs and traditions. A couple of weeks before his death, Dabholkar had complained that the bill had not been discussed despite being tabled in seven sessions of the state assembly. He accused the chief minister of Maharashtra, Mr. Prithviraj Chavan of stifling progressive thought in the state.

Friday, May 3, 2013

যুক্তিবাদী সমিতি এবং হিউম্যানিস্টস অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সম্মেলন

শুরু হল যুক্তিবাদী সমিতি এবং হিউম্যানিস্টস অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সম্মেলন ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সমিতি এবং হিউম্যানিস্টস অ্যাসোসিয়েশন –এর কেন্দ্রীয় কমিটির বার্ষিক সম্মেলন। পুরুলিয়ার আদ্রা শহরের রেলওয়ে নর্থ ইন্সটিটিউট হলে ২ মার্চ সকালে  দুই সংগঠনের পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে সম্মেলনের সূচনা করেন সংস্থার সভাপতি প্রবীর ঘোষ এবং স্থানীয় সাংসদ বাসুদেব আচারিয়া। স্বাগত ভাষণ দেন প্রবীর ঘোষ। যুক্তিবাদী সমিতির এটা ২৮ তম এবং হিউম্যানিস্টস অ্যাসোসিয়েশনে ২০ তম সম্মেলন। বাঁকুড়া, বর্ধমান, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, উঃ দিনাজপুর, দঃ ২৪ পরগণা, হুগলী, দার্জিলিং, কোলকাতা সহ বেশ কয়েকটি জেলা এবং ত্রিপুরা, ঝাড়খন্ড সহ বেশ কয়েকটি রাজ্য থেকে ৮৬ জন প্রতিনিধি এই সম্মেলনে অংশ গ্রহণ করেছেন।
বাসুদেব বাবু তাঁর শুভেচ্ছা বার্তায় বলেন, বিজ্ঞানকে ঘরে বন্দি না রেখে মানুষের কাছে পৌছে দিতে হবে। গবেষণাগারেও বিজ্ঞান বন্দি অবস্থায় থাকলে কোনও লাভই হবেনা, যদিনা মানুষের মধ্যে পৌছে দেওয়া যায়। যুক্তিবাদী সমিতি এই কাজগুলি দীর্ঘদিন ধরে করছে, তাই ধন্যবাদ।
বাসুদেব বাবু আরও  বলেন, আজ  যেখানে সম্মেলন হচ্ছে সেই আদ্রার একটা ঐতিহ্য – সংস্কৃতি ছিল। বেশ কয়েকবছর হল সেসব স্তিমিত হয়ে গেছে। আমরা আবার নতুন ভাবে সেই সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনবো। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে আদ্রাকে সম্মেলনের স্থান হিসাবে বেছে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ যুক্তিবাদী সমিতি এবং যুক্তিবাদী আন্দোলন তথা যুক্তিবাদী সমিতির প্রাণপুরুষ প্রবীর ঘোষকে।
স্বাগত ভাষণ এবং সভাপতির ভাষণে প্রবীর ঘোষ বলেন, ১৯৮৫ সালে চলার পথ শুরু করেছে যুক্তিবাদী সমিতি। আগে কলকাতায় সম্মেলন হত, এখন বিভিন্ন জেলায় ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। আমরা বিজ্ঞান আন্দোলন বলতে শুধু বিজ্ঞানের সুযোগ সুবিধা সকলের মধ্যে পৌছে দেওয়াকেই একমাত্র কাজ হিসাবে মনে করি না। আমরা মনে করি প্রতিটি মানুষকে বিজ্ঞানমনস্ক এবং যুক্তিবাদী করে গড়ে তুলতে। সেই কাজ আমরা দীর্ঘ বছর ধরে করে চলেছি।  এখন আমাদের কাজকর্ম শুধু মাত্র তথাকথিত অলৌকিক কর্মকান্ডের ভান্ডা ফোঁড়ের মধ্যেই সীমাবন্ধ নেই। এখন কাজের ক্ষেত্র আরও  বেড়েছে। যুক্তিবাদী সমিতির নতুন সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব দাস  খুব ভাল কাজ করছে। এখন বিপ্লবের নেতৃত্বে মধু, সত্যজিত, দ্বিজপদ, অনিকেত, প্রশান্ত সহ বেশ কিছু নেতা-কর্মী খুব ভালো কাজ করছে। যা আমার যৌবন অবস্থার কাজের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।
যুক্তিবাদী সমিতির সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব দাস তাঁর সম্পাদকীয় প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, সংগঠনের নানা শাখা মিলে এবছর দেড়শোর ওপর কুসংস্কার বিরোধী  ‘অলৌকিক নয়, লৌকিক’ অনুষ্ঠান হয়েছে। বিদ্যাসাগর জয়ন্তী, সুনীল স্মরন, যুক্তিবাদী-মানবতাবাদী দিবস পালনের মত অন্যান্য অনুষ্ঠান হয়েছে পঞ্চাশটির মত। ভুতে ধরা, ডাইনির অপবাদ দিয়ে অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, বাল্যবিবাহ, ওঝা-অবতার-জ্যোতিষী- বুজরুক পাকড়াও হয়েছে চল্লিশটির মত। শিশু মেলা, বইমেলা সহ নানা মেলা-উৎসবে বিভিন্ন শাখা স্টল করেছে।
২ এবং ৩ মার্চ দু’দিন  ধরে চলেছিল এই সম্মেলন। প্রথম দিন  সম্পাদকীয় প্রতিবেদন পাঠ, শাখা এবং সদস্যদের পরিচয়, শাখার কাজের বিবিরণ পেশ, সমস্যা, সম্ভাব্য সমাধান সূত্র, তথ্যচিত্র প্রদর্শন এবং ‘নারী নির্যাতন এবং মানবতাবাদী আন্দোলন’ শিরোনামে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় দিন, আগামী কর্মসূচী তৈরি করা, কমিটি মিটিং, উল্লেখযোগ্য কাজের জন্য সদস্যদের সম্মান প্রদান,  ‘বাংলাদেশে যুক্তিবাদী আন্দোলনের বর্তমান পরিস্থিতি’ শিরোনামে আলোচনা, সাংবাদিক সম্মেলন এবং সবশেষে  সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সলিল চৌধুরী – ও আলোর পথযাত্রী  …………